মোঃ দিদার হোসেন পিন্টু :
মোঃফিরোজ হোসেন, একজন উপ সহকারি কমিউনিটি
মেডিকেল অফিসার। যিনি এলাকায় গরীবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। মানুষ অসুস্থতায় সৃষ্টিকর্তার পরেই মানুষ যাদের শরণাপন্ন হয় সেই মহান পেশার মানুষ হলো চিকিৎসক। সেবার ব্রত নিয়েই যারা নিজেদের আত্ম নিয়োগ করেন চিকিৎসা সেবার মতো মহৎ পেশায়। প্রতিটা সেক্টরেই ভাল মন্দ দুই শ্রেণীর মানুষ থাকে তেমনি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও আছে।
রাগ অভিমানে এই পেশার মানুষকেই অনেকই কশাই বলতেও শোনা যায়। এই মানুষগুলোর দ্বারা উপকৃত হয়ে সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রাণভরে প্রার্থনা করেন অনেক রোগীর স্বজনরা। চিকিৎসাসেবা একটি অনন্য শিল্প বা সেবা। একে প্রায়োগিক ভাবে রপ্ত করতে হয়। জানতে হয় বিস্তর। আত্মস্থ করতে হয় ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় দিয়ে।
সব কাজের মধ্যে যেমন প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় শ্রেণি আছে, তেমনি চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যেও তাই। সবকিছু ছাপিয়ে চিকিৎসকের উত্তম ব্যবহার, হাতের যশ, রোগীর রোগ নির্ণয়, তার সঠিক চিকিৎসা প্রয়োগ, চিকিৎসার অনাবিল মুন্সিয়ানা হয়ে উঠে অনেকেই।
অনেক চিকিৎসক আছেন যাদের কোনো আবেগ ও হৃদয়ের অনুভূতি থাকে না। এ রকম চিকিৎসকদের সাধারণ মানুষ মোটেই পছন্দ করেন না। চিকিৎসা করতে হয় রোগের ধরন বুঝে আর প্রকৃত বাস্তবতা দিয়ে। তাহলেই রোগ দূরীভূত হবে।
তিনি সেই রকম একজন ভাল মানের ও ভাল মনের একজন মানবিক চিকিৎসক। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ বাঁধন বণিক জানান, ফিরুজ ভাইয়ের আচরণেই রোগীর ৩০ ভাগ রোগ ভাল হয়ে যায়। তার কাছে চিকিৎসা নিতে আসা অন্য রোগী ও অভিভাবকের একই অভিমত।
তাঁর কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন একাধিক রোগীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, তিনি সময় ধরে রোগের বর্ণনা শোনেন এবং রোগীর সাথে সুন্দর আচরণ করেন।
সর্বদা হাসোজ্জল এ চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা প্রদান করে গরীবের ডাক্তার হিসেবে ইতোমধ্যে ব্যপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছেন। ভাল ডাক্তার হিসেবে সুধী মহলে স্থান পেয়েছেন। মানবিক এ চিকিৎসক অনেক গরীব অসহায় রোগীদের ফি ছাড়াই চিকিৎসা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অপ্রয়োজনে অতিরিক্ত পরীক্ষা দেন না। ডাক্তারের কাছে নির্ভয়ে সব সমস্যার কথা বলা যায় । করোনাকালীন ভয়াবহতায় যখন আপন সন্তানেরা মা বাবা কে ছেড়ে গেছে। ভাই ভাই কে দূরে রেখেছে সে সময়ও এই মানবিক চিকিৎসক “ফ্রন্ট লাইন ফাইটার” হিসাবে সরাসরি রোগী দেখছেন সুচিকিৎসা দিয়েছেন।
Leave a Reply